৫টি জোকস - নিও তানভির'এর ব্লগ
(১)স্ত্রী: শুনছ, আমাদের পাশের বাসার রহিম সাহেবের মেয়ে গণিতে ৯৯ নম্বর পেয়েছে।
স্বামী: বাহ্! মেয়েটি তো বেশ মেধাবী। তা ১ নম্বর বাদ গেল কী করে?
স্ত্রী: তোমার ছেলে যে ত্যাঁদর। ওই ১ নম্বর তো তোমার ছেলেই নিয়ে এসেছে।
(২)
শিক্ষক: আমাদের বেঁচে থাকার জন্য অক্সিজেনের বিকল্প নেই। অক্সিজেন আবিষ্কৃত হয়েছিল ১৭৭৩ সালে।
সর্দারজির ছেলে: বলেন কি স্যার! ভাগ্যিস আমার জন্ম ১৯৯৮ সালে! ১৭৭৩-এর আগে হলে কী হতো ভাবুন একবার!
(৩)
ভদ্রমহিলা ও চিকিৎসকের মধ্যে কথা হচ্ছে—
ভদ্রমহিলা: স্যার, আমার স্বামীর ঘুমের মধ্যে খুব কথা বলার অভ্যাস আছে। তার কথা শুনে মাঝেমধ্যে রাতে আমার ঘুম ভেঙে যায়, বিরক্তিকর একটি বিষয়।
চিকিৎসক: বলেন কী?
ভদ্রমহিলা: এর থেকে পরিত্রাণের উপায় যদি বলে দিতেন!
চিকিৎসক: এর জন্য একটিই উপায় খোলা আছে। আর সেটা হলো, যখন আপনার স্বামী ঘুম থেকে জেগে উঠবেন, তখন তাঁকে একটু কথা বলার সুযোগ করে দেবেন। ব্যস, দেখবেন, ঘুমের ভেতরে আর কোনো কথা বলবেন না।
(৪)
বাবা ও ছেলের মধ্যে কথা হচ্ছে—
ছেলে: আচ্ছা বাবা, বিয়ে করার সময় তোমার খরচ কত হয়েছিল?
বাবা: তা এত কিছু থাকতে তুই বিয়ের খরচ নিয়ে ভাবছিস কেন?
ছেলে: না, এমনিতেই জানতে চাচ্ছি। বোলো না, তুমি কত টাকা খরচ করেছিলে?
বাবা: আমি তো কখনো হিসাব করিনি। তবে এটুকু জেনে রাখ, তোর মায়ের জন্য আমি আজও পয়সা খরচ করছি। না জানি আর কত দিন করতে হবে!
(৫)
সর্দারজি তাঁর বন্ধুর সঙ্গে বেড়াতে গেছেন বনে। আচমকা একটা সিংহ এসে দাঁড়াল সামনে! দুজনেরই থরহরিকম্প অবস্থা। মূর্তি হয়ে দাঁড়িয়ে রইলেন দুজনই। সর্দারজির বন্ধুর হাতে একটি কলার ছিলকে ছিল। বুদ্ধি করে সেটাই সিংহটার চোখে ছুড়ে দিয়ে বন্ধুটি পগার পার! সর্দারজি তখনো দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে কাঁপছেন। বন্ধুটি কিছুদূর গিয়ে পেছন ফিরে দেখে এই অবস্থা। ভয়ে আতঙ্কে একশেষ সে। চিৎকার করে বলল, ‘আরে বুদ্ধু, এখনো দাঁড়িয়ে আছ কেন? শিগগির চলে এসো।’ সর্দারজি কাঁপতে কাঁপতে বললেন, ‘আমি পালাতে যাব কেন! কলার ছিলকে তো আমি ছুড়ে মারিনি! মেরেছিস তুই।’
You can get all jokes of neotanvir here too.
read other post
No comments:
Post a Comment